বস্তুতঃ ভাষা যেটাকে প্রকাশ করে সেটা হল ‘অলঙ্কৃত’ চিন্তা - কিন না thought embellished. কাব্যের ন্যায় তাই মানুষের কথোপকথনও is a refined product – a product of the intellect, not intuition. তাই intuition বা বোধির চর্য্যাই হতে পারে, চর্চা নয় - চর্চা বুদ্ধির এক্তিয়ারে পড়ে - মণ্ডন-মিশ্রণমুখী। কিন্তু ভাষা না থাকলে কি ভাব থাকে না? থাকে, সেই ভাবের যে ভাষা তা মৌনীর ভাষা, মুনির ভাষা (মুনি, তুঃ Greek, monos, একাকীত্বের অভিব্যঞ্জক, দ্রঃ বেদমীমাংসা, ১ম খণ্ড, অনির্বাণ প্রণীত), আর সেই প্রাণের ভাষা (মুখের নয়) দ্বারা ব্যাখ্যা দক্ষিণামূর্ত্তির মৌনব্যাখ্যানের সাথে প্রতিতুলনীয়। এইজন্যই বোধহয় প্রাচীন ভারতীয় মনীষা ভাষার অশ্রুত অবস্থাকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
No comments:
Post a Comment